ভারতের এমন একটি শহর যাকে ঘিরে শুধু বিশ্বাসঘাতকতার গল্প রয়েছে এমন না, বরং, শহরটি এক সময়ের বাংলার শাসন, বাণিজ্যিক সমৃদ্ধি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যেরও সাক্ষী বহন করছে।
পশ্চিমবঙ্গের একটি ইতিহাসখ্যাত জেলা হলো মুর্শিদাবাদ। এই জেলার বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে রয়েছে অজস্র ঐতিহাসিক নিদর্শন। শুধুমাত্র মুর্শিদাবাদ নামটা শুনলেই আমাদের সামনে ভেসে ওঠে নবাবদের কথা; সিরাজউদ্দৌলা, পলাশী যুদ্ধ, মীরজাফর, ঘষেটি বেগম, মীর কাসেমের কথা। অনেকেই ভাবে মুর্শিদাবাদের ইতিহাস মানেই নবাবদের ইতিহাস, ক্ষমতা দখলের ইতিহাস, ষড়যন্ত্র ও ছলনার ইতিহাস। কিন্তু সত্যিই কি তাই?
একসময়ের জাঁকজমকপূর্ণ বাংলার রাজধানী মুর্শিদাবাদ কিভাবে এবং কেন তার মর্যাদা হারালো সেই গল্পই আজ আমরা জানব।
মুর্শিদাবাদ নামকরণের ইতিহাস
মুর্শিদাবাদ জেলাঞ্চল পূর্বে মোসুরদাবাদ ,মাসুমা বাজার ,মুকসুদাবাদ নামে পরিচিত ছিল। বর্তমানে আমরা মুর্শিদাবাদ বলতে যে, জেলা আঞ্চলটিকে বুঝি সেটি ১৭০৪ সাল থেকে প্রচারিত হয়ে আসছে। সেই সময় বাংলার রাজধানী ছিল ঢাকা। কিন্তু ঢাকার তুলনায় মুর্শিদাবাদ থেকে উত্তর ও পশ্চিম ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য করা ছিল সুবিধাজনক এবং ভৌগোলিক ভাবেও ছিল সুরক্ষিত।
তাই ১৭০৪ সালে নবাব মুর্শিদ কুলি খান বাংলার সুবাদার(গভর্নর) হওয়ার পর, মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের অনুমতি নিয়ে ঢাকার পরিবর্তে মুর্শিদাবাদকে বাংলার রাজধানী ঘোষণা করেন।
মুর্শিদাবাদের প্রাচীন ইতিহাস
“মুর্শিদাবাদের ইতিহাস মানে শুধুমাত্র নবাবি সময়”- এমন ধারণা প্রায় সবার মধ্যেই রয়েছে। তবে ১৭০৪ সাল থেকে বর্তমান সময়ের এই ৩০০ বছরের ইতিহাস ছাড়াও মুর্শিদাবাদ জেলার রয়েছে এক সমৃদ্ধশালী অতীত। গুপ্ত, পাল, সেন এবং মোঘল আমলেও মুর্শিদাবাদ ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ জনপদ ।
মুর্শিদাবাদে একসময়ে গঙ্গা ও ভাগীরথীর তীরে অবস্থিত একটি জনপদ ছিল। এই ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে অঞ্চলটি প্রাচীনকাল থেকেই রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিকভাবে সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে। যার ফলে অঞ্চলটি বিভিন্ন শাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
গুপ্ত, পাল ও সেন যুগ (৪র্থ-১২শ শতাব্দী)
সর্বপ্রথম গুপ্ত সাম্রাজ্যের সময় (৩২০-৫৫০ খ্রিস্টাব্দ) মুর্শিদাবাদ বৌদ্ধ ধর্মের গুরুত্বপূর্ণ একটি কেন্দ্র হয়ে উঠে। এই সময়ে ভারতজুড়ে বৌদ্ধ ধর্ম ও সংস্কৃতির ব্যাপক প্রসার ঘটে। যার ফলে মুর্শিদাবাদেও বেশ কিছু মঠ, বিহার ও শিক্ষাকেন্দ্র গড়ে ওঠে।
এরপর বাংলায় শুরু হয় পাল রাজবংশ (৭৫০-১১৬১ খ্রিস্টাব্দ) শাসন। পাল শাসকেরা ছিলেন বৌদ্ধ ধর্মের পৃষ্ঠপোষক এবং তারাই মুর্শিদাবাদ অঞ্চলে বহু বিহার ও মন্দির নির্মাণ করেন। মূলত এই শাসনামলে অঞ্চলটি শিক্ষা ও বৌদ্ধ ধর্মচর্চার জন্য প্রসিদ্ধ হয়ে ওঠেছিল।
কিন্তু সেন রাজবংশ (১১শ-১২শ শতাব্দী) ক্ষমতায় আসার পর মুর্শিদাবাদসহ বাংলায় হিন্দু ধর্মের পুনর্জাগরণ ঘটে। বিশেষ করে বল্লাল সেন ও লক্ষ্মণ সেনের শাসনামলে মুর্শিদাবাদে বহু হিন্দু মন্দির নির্মিত হয়। পাশাপাশি ব্রাহ্মণ সম্প্রদায়ের বসতিও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়।
দিল্লি সালতানাত ও মোঘল শাসন (১৩শ-১৭শ শতাব্দী)
এখন প্রশ্ন হচ্ছে তখনকার বৌদ্ধ ও হিন্দু ধর্মচর্চার প্রধান কেন্দ্র কিভাবে পরবর্তীতে মুসলিম শাসনের আওতায় আসলো?
১২০৪ সালে তুর্কি সেনাপতি বখতিয়ার খলজি সেন রাজাদের পরাজিত করে বাংলায় মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। এরপরই মুর্শিদাবাদসহ গোটা বাংলা অঞ্চল দিল্লি সালতানাতের অধীনে আসে। মূলত তখনই বাংলায় মুসলিম সংস্কৃতির প্রভাব বাড়তে থাকে।
১৫৭৬ সালে মুঘল সম্রাট আকবরের সেনাপতি রাজা মানসিংহ বঙ্গকে জয় করে, বাংলাকে মুঘল সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করেন। এর ফলে বাংলায় দিল্লি সালতানাতের শাসনের অবসান ঘটে এবং মুঘল শাসনের সূচনা হয়।
মুঘল শাসকরা মুর্শিদাবাদকে প্রশাসনিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলেন। তবে সেই সময় এই জায়গাটি “মাকসুদাবাদ” নামে পরিচিত ছিল। তাদের শাসনামলে মুর্শিদাবাদ প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্রে পরিণত হয় । বিশেষ করে বস্ত্র ও নীলচাষের জন্য এই অঞ্চল প্রসিদ্ধ হয়ে ওঠে।
নবাবী শাসনের সূচনা (১৭০৪ খ্রিস্টাব্দ)
মুর্শিদাবাদের ইতিহাসে নবাবী শাসনকাল এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। বাংলা মোঘল সাম্রাজ্যের অংশ হওয়ার পর, এটি একটি সুবাহ (প্রদেশ) হিসেবে পরিচালিত হতো। যেখানে শাসককে সুবাদার বলা হতো। যিনি দিল্লির মোগল সম্রাটের অধীনে শাসন কার্য পরিচালনা করতেন। বাংলার প্রথম সুবেদার ছিলেন নবাব মুর্শিদ কুলি খান।
তিনি বাংলার সুবাদার নিযুক্ত হওয়ার পর, প্রশাসনিক সুবিধার কথা বিবেচনা করে রাজধানী ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদে স্থানান্তর করেন। এই পরিবর্তনের ফলে মুর্শিদাবাদ বাংলার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
পাশাপাশি তিনি রাজস্ব ব্যবস্থার উন্নতি ঘটান এবং মুদ্রানীতিতে সংস্কার এনে বাণিজ্য সম্প্রসারণে সহায়ক ভূমিকা রাখেন। তার দক্ষ প্রশাসনের ফলে মুর্শিদাবাদ দ্রুত সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে এবং বাংলার শক্তিশালী নবাবি শাসনের ভিত্তি রচিত হয়।
নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও পলাশীর যুদ্ধ
পলাশীর যুদ্ধ (১৭৫৭) ভারতের ইতিহাসের এক মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা ছিল। এই যুদ্ধটি বাংলার নবাব সিরাজউদ্দৌলা এবং ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মধ্যে সংঘটিত হয়েছিল, যা বাংলায় ব্রিটিশ শাসনের সূচনা করেছিল।
যুদ্ধের পটভূমি
মুর্শিদ কুলি খানের পরে একাধিক নবাব বাংলা শাসন করেন। সর্বশেষ, ১৭৫৬ সালে সিরাজউদ্দৌলা বাংলার নবাব হন। এই সময় ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতজুড়ে তাদের বাণিজ্যিক কার্যক্রম সম্প্রসারণ করছিল। তাদের অত্যধিক প্রভাব ও বেআইনি কর্মকাণ্ড সিরাজউদ্দৌলার কাছে ছিল অগ্রহণযোগ্য।
তাই সিরাজউদ্দৌলা প্রথমেই প্রশাসনিক সংস্কার এবং শোষণমূলক কার্যক্রম বন্ধ করার চেষ্টা করেন। ব্রিটিশদের বাণিজ্যিক সুবিধা হ্রাস করতে তিনি ক্যালকাটা (কলকাতা) দখল করেন। যা ব্রিটিশদের জন্য ছিল এক বড় ধাক্কা।
এই পরিস্থিতিতে, ব্রিটিশরা সিরাজউদ্দৌলাকে পরাজিত করতে মীর জাফর এবং অন্যান্য স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে গোপন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। মীর জাফর, যিনি সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি ছিলেন, ব্রিটিশদের পক্ষে চলে যান এবং তাদের সাহায্য গ্রহণ করতে সম্মত হন।
পলাশীর যুদ্ধ
পলাশীর যুদ্ধের মূল কারণ ছিল ব্রিটিশদের বিরোধিতা এবং সিরাজউদ্দৌলার ঐক্য বজায় রাখার চেষ্টা, পাশাপাশি স্থানীয় শাসকদের মধ্যে বিভক্তি।
এই যুদ্ধ ২৩ জুন ১৭৫৭ তারিখে পলাশী নামক স্থানে অনুষ্ঠিত হয়। যুদ্ধের মধ্যে ব্রিটিশ সেনাপতি রবার্ট ক্লাইভ এবং তার মিত্র বাহিনী, যার মধ্যে মীর জাফরের নেতৃত্বাধীন বেঈমানী সেনাও ছিল, সিরাজউদ্দৌলার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করেন।
বলা হয়, মীর জাফরই সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে গোপনে ষড়যন্ত্র করেছিলেন এবং ব্রিটিশদের পক্ষ থেকে সাহায্য গ্রহণ করেন। যার ফলে ব্রিটিশরা তার পক্ষে যুদ্ধ শুরু করে।
যুদ্ধের প্রথম দিকে সিরাজউদ্দৌলা কিছুটা এগিয়ে থাকলেও, মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতা এবং তার বাহিনীর অভ্যন্তরীণ অস্থিরতার কারণে সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হন। তাছাড়া সিরাজউদ্দৌলার বাহিনীতে কমান্ডের অভাব, ঐক্যের অভাব, এবং ব্রিটিশদের আধুনিক অস্ত্রের সুবিধার কারনেও তার পরাজয় ঘনিয়ে আসে।
যুদ্ধের পরপরই সিরাজউদ্দৌলা ধরা পড়েন এবং পরবর্তীতে তাকে হত্যা করা হয়। এরপর মীর জাফর বাংলার নবাব হলেও প্রকৃত ক্ষমতা চলে যায় ব্রিটিশদের হাতে।
এই যুদ্ধের পর থেকেই মুর্শিদাবাদের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পতন শুরু হয়। নবাবেরা তখন কেবল নামমাত্র শাসক হয়ে থাকেন, আর ব্রিটিশরা পুরো প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করতে শুরু করে। ধীরে ধীরে রাজস্ব আদায়, নীতিনির্ধারণ, এবং সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণও ব্রিটিশদের হাতে চলে যায় ।
রাজধানী স্থানান্তর ও মুর্শিদাবাদের মৃত্যু
১৭৭২ সালে ব্রিটিশ গভর্নর ওয়ারেন হেস্টিংস ব্রিটিশদের বাণিজ্যিক সুবিধা, কৌশলগত অবস্থান, এবং প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ শক্তিশালী করার জন্য বাংলার প্রশাসনিক রাজধানী মুর্শিদাবাদ থেকে কলকাতায় স্থানান্তর করেন, যা মুর্শিদাবাদের জন্য ছিল একটি গুরুতর আঘাত।
এর ফলস্বরূপই, মুর্শিদাবাদ তার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক জৌলুস ব্যাপকভাবে হ্রাস পায়। এই সময় কলকাতা নতুন প্রশাসনিক কেন্দ্র হয়ে ওঠে এবং সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য, অর্থনীতি, এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমও সেখানে চলে যায়। যার ফলে, মুর্শিদাবাদে আর তেমন কোনো বাণিজ্যিক গতি-প্রবাহ থাকে না।
মুর্শিদাবাদের নবাবরা, যারা একসময় বাংলার শাসক ছিলেন, তাদের রাজনৈতিক ক্ষমতাও দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে। ব্রিটিশরা নবাবদের নিজেদের অনুগত করে রাখত এবং তাদের জীবনধারণও হয়ে পড়ে ব্রিটিশদের ওপর নির্ভরশীল।
১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ ছিল ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে ভারতের প্রথম বৃহত্তম প্রতিরোধ আন্দোলন। বিদ্রোহের পর, ব্রিটিশ সরকার ভারতের শাসন ব্যবস্থায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনে। যার ফলে মুর্শিদাবাদে নবাবদের ক্ষমতা সম্পূর্ণরূপে খর্ব হয়ে যায়। ব্রিটিশরা নবাবদের সকল রাজনৈতিক ও সামরিক ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে, তাদেরকে শুধুমাত্র একটি আনুষ্ঠানিক পদে পরিণত করে। নবাবরা তখন আর কোনো বাস্তব সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন না এবং মুর্শিদাবাদে তাদের অবস্থান হয়ে পড়ে নিছক প্রতীকী।
বিদ্রোহের পর ব্রিটিশদের মুর্শিদাবাদ ও তার নবাবদের প্রতি আর কোনো আগ্রহ ছিল না। যদিও ব্রিটিশরা মুর্শিদাবাদকে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজধানী হিসেবে ধরে রাখে। তবুও এর প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব প্রায় বিলীন হয়ে যায়। নবাবদের ক্ষমতা হ্রাসের ফলে মুর্শিদাবাদের ঐতিহাসিক গুরুত্বও দ্রুত কমতে থাকে। আর শহরটি ধীরে ধীরে কেবলমাত্র ব্রিটিশ শাসনের অধীনে একটি আনুষ্ঠানিক কেন্দ্র হয়ে ওঠে।
বর্তমান মুর্শিদাবাদ
বর্তমানে মুর্শিদাবাদ শুধুমাত্র এক ঐতিহাসিক শহর হিসেবে টিকে আছে। একসময় যে শহর বাংলার রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কেন্দ্র ছিল, আজ তা অতীতের স্মৃতি হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। হাজারদুয়ারি প্রাসাদ, কাটরা মসজিদ, খোশবাগ, নিমতিতা প্রাসাদ এবং অন্যান্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা আজও মুর্শিদাবাদের গৌরবের সাক্ষ্য দেয়।
পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে মুর্শিদাবাদ ধীরে ধীরে বিকশিত হচ্ছে। তবে অর্থনৈতিক দিক থেকে এটি পিছিয়ে পড়েছে। একসময়ের সমৃদ্ধ বাণিজ্যকেন্দ্র এখন কৃষিনির্ভর অঞ্চলে পরিণত হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবিকা প্রধানত কৃষি ও ছোটখাটো ব্যবসার ওপর নির্ভরশীল।
মুর্শিদাবাদ শহরের পতন শুধু একটি শহরের নয়, বরং বাংলার এক গৌরবময় অধ্যায়েরও সমাপ্তি। এর ইতিহাস আমাদের শেখায় যে রাজনৈতিক চক্রান্ত, যুদ্ধ এবং প্রশাসনিক পরিবর্তন কীভাবে একটি সমৃদ্ধ রাজধানীর পতন ঘটাতে পারে। তবে, মুর্শিদাবাদ এখনও তার ঐতিহাসিক গুরুত্ব, সংস্কৃতি এবং স্থাপত্যশৈলীর জন্য ইতিহাসের পাতায় স্মরণীয় হয়ে আছে।
তথ্যসূত্র-
- https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
- https://youtu.be/zMVPJQ0eV58?si=BzFcyIDNNGYxE-5i
- https://bengali.abplive.com/district/district-update-get-to-know-about-murshidabad-district-history-profile-unknown-facts-and-importance-in-details-957337